-->
Type Here to Get Search Results !

Recent Posts

   Choose Your Language   

Symptoms of Computer Virus Infection? (কম্পিউটার ভাইরাস আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ ?)

          কম্পিউটার ভাইরাস আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ ?



অন্যান্য রোগে-এর মতো কম্পিউটারে ভাইরাস সংক্রোণের কিছু নির্দেষ্ট উৎসর্গ রয়েছে। কম্পিউটারের সাথে ঘনিষ্ট একজন ব্যবহারকারী অনুভব করতে পারে কখন তার কম্পিউটার টি সুস্থভাবে কাজ করছে না। ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত কম্পিউটার স্বাভাবিক কাজকর্মের হেরফের হতে দেখা যায় একটি কম্পিউটারের ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলে কি কি লক্ষণ দেখা দিতে পারে সে সম্পর্কে কয়েকটি উদাহরণ উল্লেখ করা হলো ।
1.কম্পিউটারের গতি কমিয়ে দেয় ।
2. হঠাৎ হঠাৎ কম্পিউটার হ্যাং হয়ে যায় ।
3. কম্পিউটার চালু বা বুটিং হতে সময় বেশি লাগে ।
4..exe, .com ফাইলগুলির আকার বেড়ে যায় ।
5. ফাইলের ভেতরে তথ্যগুলি কোনো কারণ ছাড়াই উধাও হয়ে যায় ।
6. হঠাৎ কোনো কারণ ছাড়াই সিস্টেম রিস্টার্ট (Restart) হয় ।
7. পর্যাপ্ত অদ্ভত হাস্যকর বার্তা বা চিত্র দেখা যায় ।
8. সিস্টেমের তারিখ ও সময় পরিবর্তন হওয়া ।
9. ডিস্কে Bad সেক্টর বেড়ে যায়। কারন কিছু কিছু ভাইরাস নিজেদেরকে লুকাবার জন্য তাদের অবস্থানকে Bad Sector হিসেবে চিহ্নিত করে দেয় , যাতে অপারেটিং সিস্টেম বা অন্য কোন প্রোগ্রাম সেখানে ঢুকতে না পারে ।
10. ফাইল সেভ বা প্রিন্ট করতে বেশি সময় নেয় ।
11. অযৌক্তিকভাবে ডিক্সের ফাঁকা (Free Space)জায়গা কমে যায় ।
12. কম্পিউটারের কোন কাজ না করলেও হার্ডডিক্স এর আলো জ্বলতে থাকে ।
13. স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিভিন্ন ফাইল ও ফোল্ডার তৈরি হতে থাকে ।
14. ডেক্সটপ কাঁপতে থাকে।
15. অনেক সময় BIOS-এর প্রোগ্রাম মুছে ফেলে কম্পিউটারকে অচল করে দেয় ।


ভাইরাস নিরসন ও প্রতিরোধ (Virus Protection Techniques);


ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলে হয়তো ভাইরাস নিধন ও কম্পিউটারের পুনরায় কার্যপযোগী করে তোলা যায়।কিন্তু তাতে মূল্যবান অনেক সময় নষ্ট ছাড়াও প্রয়োজনীয় অতি মূল্যবান প্রোগ্রাম বা তথ্য হারিয়ে যেতে পারে। কম্পিউটার ভাইরাস থেকে কম্পিউটারকে সুরক্ষিত রাখা খুব কঠিন কাজ নয়। সাধারণত কিছু প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এবং পুরো সতর্কবার্তা অবলম্বন থেকে ভাইরাস নামক ভয়াবহ শত্রুর হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায় নিচের ভাইরাস থেকে রক্ষা পাওয়ার কয়েকটি উদাহরণ উল্লেখ করা হলো ।
1. কম্পিউটার শক্তিশালী অ্যান্টি-ভাইরাস প্রোগ্রাম (Quick Heal, Norton, Kaspersky, Avast McAfee ইত্যাদি) ইন্সটল করতে হবে এই সফটওয়্যার গুলি ইন্সটল থাকলে কম্পিউটার ভাইরাস অনুপ্রবেশ বাধা সৃষ্টি করে কম্পিউটারকে ভাইরাস মুক্ত রাখে।
2. একান্ত প্রয়োজন না হলে বাইরে ডিস্ক ব্যবহার না করা ডিস্ক এর মাধ্যমে ভাইরাস বেশি ছড়ায়।
3. বিশেষ প্রয়োজনে বাহিরের ডিক্স ব্যবহারের আগে অবশ্যই আপডেটের অ্যান্টি-ভাইরাস প্রোগ্রাম দ্বারা স্ক্যান করে নেওয়া উচিত।
4. সর্বদা আপডেটের অ্যান্টি-ভাইরাস ব্যবহার করা।
5. ফ্লিপ ডিস্ক ‘Write Protect’ না করে অন্য কোন কম্পিউটারের ব্যবহার না করা।
6. ফ্লপি ড্রাইভে কোনো ফ্লপি রেখে কম্পিউটার চালু না করা।
7 প্রতিদিন কাজের শেষে প্রয়োজনীয় ডেটার ব্যাকআপ রাখা এবং প্রোগ্রাম ফাইলগুলিকে Read Only করে রাখা।
8. ইন্টারনেটের ব্যবহার সতর্ক হওয়া ভাইরাস স্ক্যানিং করে ইন্টারনেট থেকে ফাইল ডাউনলোড করা।
9. ই-মেইলের অপচিত অ্যাটাচমেন্ট (Attachment) ফাইল খোলার ব্যাপারে সতর্ক হওয়া।
10. অপ্রয়োজনীয় ফ্রি সফটওয়্যার বা ডেমো সফটওয়্যার ব্যবহার না করাই শ্রেয়।
11. পাইরেটেড (নকল) সফটওয়্যারগুলির পরিবর্তে আসল (Original)সফটওয়্যারগুলি ব্যবহার করা।
12. মাঝে মাঝে এন্টিভাইরাস Anti Virus প্রোগ্রাম দিয়ে সিস্টেম স্ক্যান করা।
13. অধিকাংশ ভাইরাস সাধারণত .com এবং .exe এক্রটেনশন যুক্ত ফাইলগুলিকে আক্রান্ত করে থাকে। তাই সব প্রোগ্রামের .com এবং .exe যুক্ত ফাইলগুলিকে Read Only করে রাখতে হবে।
14. কখনো প্রয়োজনের তাগিদে বুট ডিস্ক দিয়ে কম্পিউটার বুট আপ করতে হলে অবশ্যই নিশ্চিত হতে হবে যে বুট ডিস্কটি ভাইরাস মুক্ত। ভাইরাস যুক্ত বুটআপ থেকে কম্পিউটার বুট হলে সম্পূর্ণ সিস্টেম অকেজো হতে পারে।
15. সম্ভব হলে বছরে একবার অন্তত ব্যবহৃত হার্ড-ডিক্সটি লো-লেভেল ফরম্যাট করে নতুন করে সকল প্রোগ্রাম ইন্সটল করা।

                                 ফায়ারওয়াল কী?

Tags

Post a Comment

0 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.
'

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Section