সোস্যাল নেটওয়ার্কিং কি? (Social Networking):
বর্তমান বিশ্বে ইন্টারনেটের সাহায্যে যে পরিষেবাগুলি পাওয়া যায় তারমধ্যে সোস্যাল নেটওয়ার্ক সাইটগুলির চাহিদা সবচেয়য়ে বেশি। এধরননের কতগুললি সাাইট হল –
ব্যাবহারঃ সোস্যাল নেটওয়ার্কিং-এর সহায়তায় কোনো ব্যবহারকারী নিজের প্রোফাইল তৈরি করে নিজের পরিচিত বন্ধু-বান্ধব,আত্মীয় পরিজনের সাথে এবং সর্বোপরি অগণিত অপরিচিত ব্যক্তিবর্গের সাথে বন্ধুত,মতামত বিনিময়,কোনো বক্তব্য,বিভিন্ন তথ্য,ছবি,ভিডিও,গান,কবিতা ইত্যাদি আপলোড ও ডাউনলোড করতে পারে।
ইন্টারনেটের জনপ্রিয় হওয়ার সাথে সাথে সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটগুলোর সৃষ্টি হয় । 1997 সালে প্রথম সোস্যাল নেটওয়াকিং সাইটের আত্মপ্রকাশ,যার নাম ছিল ‘SixDegree.com’। এরপর 2001 সালে আসে ‘ryze.com’। 2004 সালে google নিয়ে আসে’Orkut’ । এরপর 2003 সালে মার্ক জুকেরবার্গ একটি ওয়েবসাইট চালু করে। ঘটনাক্রমে,তিনিই বানিয়ে ফেলেন’facebook.com’ । 2004 সালের মাঝামাঝি ফেসবুক কর্পোরেট সংস্থা হিসেবে স্বীকৃত পায়। বর্তমানে Facebook হল সর্বাধিক জনপ্রিয় সোস্যাল নেটওয়ার্ক সাইট।
সোস্যাল নেটওয়ার্কিং ব্যবহারের সুবিধা (Advantages of Social Networking):
নতুন নতুন মানুষের সাথে যোগাযোগ করা যায় ।




সোস্যাল নেটওয়ার্কিং ব্যবহারের অসুবিধা (Disadvantages of Social Networking):



নেটওয়ার্ক নিরাপত্তা ব্যবস্থা (Networking Security)
নেটওয়ার্ক এর আত্ততাধীন সমস্ত কম্পিউটার (সার্ভার,ওয়ার্কস্টেশন) এর নিরাপত্তা ব্যবস্থা সুদৃঢ় করা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ।। নেটওয়ার্ক কি ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে তা নির্ভর করে নেটওয়ার্ক সিস্টেমের গুরুত্ব এবং কোন পর্যায়ের নিরাপত্তার প্রয়োজন তার ওপর এর পাশাপাশি নেটওয়ার্ক অপারেটিং সিস্টেম কিভাবে নিরাপত্তা ব্যবস্থাদি বাস্তবায়ন করবে সেই বিষয়টিও গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করতে হবে । নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা যুক্ত কম্পিউটার গুলিতে ভাইরাসের আক্রমণে,ফায়ারওয়াল ব্যবস্থা,নেটওয়ার্ক অপারেটিং সিস্টেমকে পাসওয়ার্ড দ্বারা সুরক্ষিত রাখতে না পারলে সমগ্র নেটওয়ার্ক ব্যবস্থাটি বিকল হতে পারে।